যে কোনও পরিবর্তনই কঠিন। আর জীবনের বড় কোনও দিকের পরিবর্তন করা আরও কঠিন। আর এই পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা আমাদের ভয়।
আপনি যদি চান আপনার অবস্থা ও জীবনের গতি বদলাবেন, তবে বর্তমান অবস্থাকে অবশ্যই বদলাতে হবে। আর এই বদলের জন্য কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতেই হয়। কষ্ট ও ঝুঁকি ছাড়া কোনও বড় সাফল্যই ধরা দেয় না। নিজের স্বপ্নের পেছনে ছোটা সবার পক্ষে সম্ভব নয়। বড় সাফল্যের পথ সব সময়েই অনিশ্চয়তায় পূর্ণ।
অনেক সময়ে আমরা সাফল্য নিশ্চিত জেনেও দ্বিধা ঝেড়ে সে পথে পা বাড়াতে পারি না। কারণ, আমরা ব্যর্থ হতে ভয় পাই। নিজের মনের কথা মুখ ফুটে বলতে পারি না, অথবা কারও ভুল ধরিয়ে দিতে পারি না – কারণ আমরা ভয় পাই অন্যরা হয়তো আমাদের নিয়ে নেতিবাচক কিছু ভাববে। নিজের কাজের ক্ষতি হবে জেনেও আমরা অন্যের অন্যায় আব্দারকে না- বলতে পারি না। কোনও বড় পদক্ষেপ নেয়ার আগে আমরা দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে পড়ি; “আমার হয়তো এখনও এটা করার যোগ্যতা হয়নি”।
এই ভয়গুলো আমাদের পেছন থেকে টেনে ধরে রাখে। আমরা হয়তো বুঝি যে, এগুলোকে দূর করতে পারলে আমাদের জীবনটা আরও সুন্দর হবে – কিন্তু আমরা ভয়গুলোকে ঝেড়ে ফেলতে পারি না। আর সে কারণে আমাদের জীবনের অপার সম্ভাবনাগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
এই ভয়গুলোকে জয় করে যেন আপনার পুরো দক্ষতা ও সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারেন – সেই কারণেই আজ এমন ৭টি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব, যেগুলো মাথায় রেখে কাজ করলে আপনি ভয়কে জয় করে সামনে এগিয়ে যেতে পারবেন।
০১. আপনার কাছে কখনওই সব ব্যাপারে সব তথ্য থাকবে না:
প্রায়ই কোনও ব্যাপারে বড় সিদ্ধান্ত আমরা নিতে পারি না কারণ আমরা বড় সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে সেই ব্যাপারে সব তথ্য হাতের মুঠোয় চাই।
একথা সত্য যে, কোনও ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে গেলে ভাবনা চিন্তা ও বিশ্লেষণের প্রয়োজন আছে; কিন্তু অতি বিশ্লেষণ করতে গেলে বেশিরভাগ সময়ে সিদ্ধান্তটিই নেয়া হয়ে ওঠে না। আপনাকে সময়ের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। সব তথ্য হাতে না নিয়েই আপনাকে অনেক সময়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এবং আশা করতে হবে – এটাই সঠিক সিদ্ধান্ত। ভুল করার ভয়ে বসে থাকলে, আপনার অগ্রগতিই থেমে যাবে। কাজেই হাতে যতটুকু তথ্য আছে, তা কাজে লাগিয়েই সেরা সিদ্ধান্তটি নেয়ার চেষ্টা করুন।
০২. নিজের ওপর বিশ্বাস রাখুন:
মানুষের মনে ভয় বাসা বাঁধার প্রধান একটি কারণ, তার নিজের প্রতি বিশ্বাসের অভাব।
আপনি হয়তো কোনও নতুন ব্যবসায় বেশ মোটা অংকের টাকা বিনিয়োগ করতে চাচ্ছেন, কিন্তু আপনি নিজ যোগ্যতায় সেই টাকা উঠিয়ে আনতে পারবেন কিনা – সেই ব্যাপারে আপনার মনে সন্দেহ আছে। যদিও ব্যবসাটির ব্যাপারে আপনার বেশ ভালো ধারণা আছে তবুও আপনি মোক্ষম সিদ্ধান্তটি নিতে পারছেন না। এর কারণ, আপনার নিজের ওপর ভরসা নেই।
অনেক সময়ে আমরা নতুন কিছুতে প্রবেশ করতে ভয় পাই, কারণ সেই পরিস্থিতিতে কি করতে হবে, না করতে হবে – তা আমাদের জানা নেই। নতুন কিছু শুরু করার অনিশ্চয়তা আমাদের বিশ্বাস টলিয়ে দেয়।
কিন্তু সত্যি বলতে, আমাদের নিজেদের ক্ষমতা এরচেয়ে অনেক বেশি।
আপনি আজ পর্যন্ত যতগুলো কাজ করেছেন, বা যতকিছুতেই দক্ষতা অর্জন করেছেন – সবগুলোর ‘প্রথমবার’ ছিল। হাঁটা, কথা বলা থেকে শুরু করে পড়াশুনা, খেলাধুলা সবকিছুতেই আপনি ‘প্রথম ধাপ’ পার করে আজ এখানে এসে দাঁড়িয়েছেন।
চেষ্টা করলে মানুষ পারে না, এমন কোনও কাজ নেই। শুধু নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে হয়। হয়তো নতুন কিছু শিখতে বা নতুন পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নিতে আপনার একটু সময় লাগবে – কিন্তু যদি আপনার মাঝে বিশ্বাস থাকে যে আপনি পারবেন, এবং হাল না ছেড়ে কাজ করে যান, তবে আপনি ঠিকই পারবেন। প্রবল আত্মবিশ্বাস যে কোনও অনিশ্চয়তার ভয়কে দূর করে।
০৩. সবচেয়ে খারাপ ফলাফলটি ভাবুন:
ধরুন আপনি ভূত খুব ভয় পান। কিন্তু জীবনে আজ পর্যন্ত কোনও ভূতের সাথে আপনার দেখা হয়নি। কিন্তু আপনি এই কাল্পনিক বস্তুটিকে ভয় পান, কারণ আপনার মনে হয় এর সামনে পড়লে আপনার বিরাট কোনও ক্ষতি হয়ে যাবে।
আমাদের মনের বেশিরভাগ ভয়ই এমন। কথায় বলে, “বনের বাঘে খায় না, মনের বাঘে খায়”। যে কোনও কাজে হাত দেয়ার আগে আমাদের মনে একটু হলেও দ্বিধা থাকে। আর কোনও বড় বা ঝুঁকিপূর্ণ কাজের বেলায় তো তা একদম চেপে ধরে, অনেক সময়ে কাজটি করাই হয়ে ওঠে না। বিভিন্ন রকমের ব্যর্থতা অথবা বিপদের ভয় কাজটি করতে বাধা দেয়।
তো, এই ভয়কে জয় করে কাজটি করবেন কিভাবে?
সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে একা একা নিরিবিলি কোথাও বসে ঠান্ডা মাথায় ভাবুন। খুব মনযোগ দিয়ে ভাবার চেষ্টা করুন, কাজটি করলে সবচেয়ে খারাপ কি হতে পারে? হয়তো বা আপনার মনে খুব খারাপ একটা ছবি ভেসে উঠবে। তাতে কোনও সমস্যা নেই। কারণ, যখন আপনি সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিটি দেখে ফেলেছেন, তখন এর সমাধান নিয়েও আগে থেকেই চিন্তা করে রাখতে পারবেন। হয়তো আপনার পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তন আনতে হবে, কিন্তু তা একদম বাদ দিয়ে দেয়ার চেয়ে অনেক ভালো। একবার যখন আপনি মনে মনে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির মাপটি পেয়ে যাবেন, এবং তার সমাধান ভেবে ফেলবেন, তখন দেখবেন আপনার মনের ভয় অনেকটাই কমে গেছে।
০৪. মূল লক্ষ্যের পাশাপাশি কাজকেও প্রাধান্য দিন:
একটি বড় লক্ষ্য ঠিক করার পর আমরা সেই লক্ষ্য নিয়ে অনেক সময়েই রাতের ঘুম হারাম করে ফেলি। লক্ষ্য অর্জন হবে কি হবেনা, যদি না হয় তবে কি হবে? – এইসব ভয় আমাদের ওপর ভর করে থাকে।
তবে এভাবে চিন্তা না করে আপনি যদি পুরো লক্ষ্য অর্জনের প্রক্রিয়াটিকে একটি শিক্ষামূলক যাত্রা হিসেবে দেখেন, তবে ব্যাপারটি আর ততটা ভয়ের থাকে না। আপনি যদি ভাবেন, প্রতিটি ভুল থেকেই আপনি শিক্ষা নেবেন, নিজেকে আরও উন্নত, জ্ঞানী আর দক্ষ মানুষে পরিনত করবেন, তাহলে লক্ষ্য অর্জনের পাশাপাশি লক্ষ্য অর্জনের পথে যাত্রাটিও আপনার জন্য উপভোগ্য হবে। আপনার আর মনে হবে না যে, লক্ষ্য অর্জিত না হলে ফলাফল শূণ্য।
সত্যি কথা বলতে কোনও কাজেরই ফলাফল শূণ্য হয় না, যদি আপনি সেই কাজ থেকে নতুন কিছু শিখতে পারেন। এবং ছোটবড় সবকিছুর মধ্যেই কিছু না কিছু নতুন শেখার আছে। একবার ব্যর্থ হলে, সেই ব্যর্থ হওয়ার শিক্ষা থেকে পরবর্তীতে আরও বড় সাফল্য ধরা দেয়। সফল মানুষেরা এটা বার বার প্রমান করেছেন, এবং এখনও করছেন। কাজেই লক্ষ্য যত বড়ই হোক, ভয় পাওয়ার কিছু নেই, কাজকে উপভোগ করুন, নতুন নতুন বিষয় শিখতে থাকুন – আপনি হয়তো বুঝতেও পারবেন না লক্ষ্য কোন ফাঁকে অর্জিত হয়েছে।
০৫. সুযোগ খোঁজা বন্ধ করা যাবে না:
কোনও একটি ভালো সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে মন দুর্বল হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক।
হয়তো ছোট একটি বা বড় কোনও ভুলের জন্য আমরা অনেক সময়ে অনেক সুযোগ মিস করে ফেলি। এটা অনেক সময়ে আমাদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে ফেলে। মনের মাঝে ভয় জন্ম নেয় যে আপনি হয়তো কোনও সুযোগই কাজে লাগাতে পারবেন না।
কিন্তু এই ফাঁদ থেকে বের হতে না পারলে আপনার উন্নতি থেমে যেতে বাধ্য। যত সুযোগই হারিয়ে ফেলেন না কেন, আপনাকে মনে রাখতে হবে – মানুষের জীবনে সুযোগ বার বার আসে। প্রয়োজন শুধু সেই সুযোগকে বুঝতে পারা ও তার জন্য চোখ কান খোলা রাখা। আপনি যত সুযোগই হারান না কেন, মনে রাখবেন – সুযোগ আবারও আসবে।
আলিবাবা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জ্যাক মা’র মতে, প্রতিটি সমস্যার মাঝেই সুযোগ লুকিয়ে আছে। সমস্যাকে ভয় না পেয়ে তার মাঝ থেকে সুযোগ খুঁজে নিতে পারলেই আপনি সফল হবেন।
০৬. “চেষ্টা” থাকলে উপায় হয়:
‘ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়’ – এই প্রবাদটি নিশ্চই আপনি শুনেছেন।
কিন্তু শুধু ইচ্ছা দিয়ে সবকিছু হয় না। ধরুন আপনি একজন অর্থনীতির ছাত্র ছিলেন। আপনার ক্যারিয়ারও গড়েছেন এই অর্থনীতিকে ঘিরে।
কোনও কারণে আপনার ইচ্ছে হলো আপনি পদার্থ বিজ্ঞান শিখবেন। এটা আপনার ইচ্ছা। ইচ্ছাটিকে বহুদিন ধরে পুষে রেখেছেন – কিন্তু শেখা আর হয়ে উঠছে না – কারণ দু’টি ভয় আপনার মনে বাসা বেঁধে আছে।
একটি ভয়, মানুষ শুনলে হয়তো হাসাহাসি করবে। অপর ভয়টি হলো, আপনি হয়তো এই জটিল বিষয়টি বুঝতে পারবেন না। আর এই কারণে আপনি চেষ্টাও করছেন না। এখানে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে – চেষ্টা করলে মানুষের অসাধ্য কিছুই নেই। আন্তরিক প্রচেষ্টা দিয়ে যে কোনও অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়।
প্রথম প্রথম কঠিন লাগলেও একটা সময়ে গিয়ে আপনি যে কোনও জটিল কাজ বা বিষয় বুঝতে পারবেন। বেশিরভাগ সময়ে চেষ্টা করার বদলে আমরা শুধু অজুহাত দিয়ে যাই। সেই অজুহাত যেমন অন্যের কাছে, তেমনি নিজের মনকেও আমরা এইসব অজুহাতের মাধ্যমে শান্তনা দেই। এই শান্তনা আসলে ভয়কে অস্বীকার করে তাকে পাশ কাটানোর জন্য। কিন্তু সত্যি কথা বলতে, এতে নিজেরই ক্ষতি হয়। ভয়কে জয় করতে না পারার কারণে আপনি নিজেকে আরও একটু দক্ষ ও চৌকস করার সুযোগ নষ্ট করেন। কাজেই ভয় না পেয়ে চেষ্টা করে যান। আপনি অবশ্যই পারবেন।
০৭. ছোট ছোট বালুকণা বিন্দু বিন্দু জল…..:
ছোটবেলায় বা বড়বেলায় আমরা প্রায় সবাই এই বিখ্যাত লাইনগুলো পড়েছি : “ছোট ছোট বালুকণা বিন্দু বিন্দু জল, – গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল”
অর্জন যত বড়ই হোক না কেন, এর শুরু হয় খুব ছোট কিছু দিয়ে। একজন মানুষ যতই বিদ্যান হোন না কেন, অক্ষরজ্ঞান দিয়েই তাঁর যাত্রা শুরু হয়। একবারে কেউ বড় লক্ষ্য অর্জন করতে পারে না, ধাপে ধাপে, ধীরে ধীরে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
আমরা অনেক সময়ে বড় কোনও লক্ষ্য ঠিক করে আবার তা থেকে পিছিয়ে আসি, কারণ আমরা লক্ষটির বিরাটাকার দেখে ভয় পেয়ে যাই।
কিন্তু আমরা যদি এই কবিতার লাইনগুলো মনে রাখি, ও সেই ছকে আমাদের লক্ষ্যটিকে ফেলি – তাহলে কিন্তু এই ভয়কে অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
বড় লক্ষ্যটিকে যদি ছোট ছোট ধাপে ভাগ করে নিয়ে এক সময়ে শুধু একটি ধাপেই নজর দিয়ে শুধু সেটা নিয়েই কাজ করা যায় – তবে ব্যাপারটি এতটা ভীতিকর থাকে না। একটি ধাপ পূরণ হওয়ার পর তবেই পরবর্তী ধাপের দিকে তাকান – সেটা পূরণ হয়ে গেলে তার পরের ধাপের দিকে তাকান। ওপাশে কি আছে – তা নিয়ে ভাবনা চিন্তার কোনও প্রয়োজনই নেই। শুধু মাথায় রাখবেন – এই অনেকগুলো ছোট ছোট ধাপই একসাথে মিলে একটি বড় লক্ষ্য পূরণ করতে যাচ্ছে।
এই মনোভাব নিয়ে কাজ করলে দেখবেন, আপনি যে কোনও বড় লক্ষ্য পূরণের পথে নির্ভয়ে এগিয়ে যেতে পারছেন।
পরিশিষ্ট:
৮০-২০ প্রিন্সিপাল অনুযায়ী সাফল্য আসলে ৮০ ভাগ মানসিকতা ও ২০ ভাগ কাজ।
আপনার মাঝে যদি সঠিক মানসিকতা ও আত্মবিশ্বাস থাকে, তবে আপনার পক্ষে যে কোনও অসাধ্য সাধন করা সম্ভব।
জীবনে বড় কিছু অর্জন করতে গেলে নির্ভয় হওয়াটা খুব জরুরী। ভয় মানুষের খুব স্বাভাবিক একটি মানসিক বৈশিষ্ট। আমাদের মাঝে সবচেয়ে সাহসী মানুষেরাও ভয় পান। কিন্তু তাঁরা নিজেদের মনকে বুঝিয়ে সেই ভয়কে জয় করে এগিয়ে যেতে জানেন। নিরাপত্তার বলয় পার না করতে পারলে সারাজীবন সাধারণই থেকে যেতে হয়। ডুবে যাওয়ার ভয়ে পানিতে যে না নামে, সে কোনওদিনই সাঁতার শিখতে পারে না।
কাজেই ভয় পেলেও নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করে ভয়কে জয় করুন। আর সেই ভয়কে জয় করার মানসিকতা তৈরীতে এই লেখাটি যদি আপনার এক বিন্দুও উপকারে এসে থাকে, তবেই আমাদের প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
লেখাটি কেমন লেগেছে, তা আমাদের কমেন্ট করে জানান। কোনও পরামর্শ বা মতামত থাকলে, সেটাও আমাদের জানান। আপনার প্রতিটি মতামতই আমাদের কাছে অমূল্য। আর যদি মনে হয় এই লেখাটি থেকে অন্যরাও উপকৃত হবে, তবে শেয়ার করে তাদের দেখার সুযোগ করে দিন। আমাদের সাথে থাকুন, সাফল্যের পথে লড়াকু সব সময়ে আপনার সাথে আছে।
আপনার জন্য:
→ ডিপ ওয়ার্ক: কোলাহলপূর্ণ জগতে কিভাবে পূর্ণ মনযোগে কাজ করা যায়
→ নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ইলন মাস্ক এর ৩টি পরামর্শ
→ ৫টি ধাপে অসম্ভবকে সম্ভব করুন
→ আপনি কি সত্যিই আপনার লক্ষ্যটি পূরণ করতে চান?
→ যে ৩টি জিনিসের কারনে আপনি লক্ষ্য অর্জন থেকে পিছিয়ে আছেন